ফল তো নয়, যেন সোনা...বিদেশি এই ফল চাষ করে ৮ লাখ টাকা পর্যন্ত লাভ

2 weeks ago 4

Last Updated:August 25, 2025 9:07 AM IST

New Business Idea: মেদিনীপুরে ড্রাগন ফ্রুট চাষ করে কীভাবে মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করা যায়, তা জানুন। কম খরচে ও সামান্য পরিচর্যায় এই লাভজনক চাষের বিস্তারিত তথ্য।

 রঞ্জন চন্দ)

সামান্য মনসা প্রজাতির গাছ। সামান্য পরিচর্যায় চাষ করা যায়। বাজারেও দাম রয়েছে বেশ। একদিকে যেমন ফলের পুষ্টিগুণ অনেক তেমনই বাজারেও রয়েছে ভাল দাম।সামান্য জায়গায় এই চাষ করে মালামাল হতে পারবেন কৃষকেরা।শতাধিক প্রজাতির ফলন হবে মাত্র কয়েকদিনে। বছরে বেশ কয়েকবার ফলন পাওয়া যায়। ধান কিংবা প্রথাকথিত চাষ না করে এই ফলের চাষ করে স্বনির্ভর হওয়ার দিশা দেখছে গ্রামীণ কৃষকেরা। (তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)

এক ব্যক্তির বাগানে রয়েছে প্রায় শতাধিক ভ্যারাইটির ড্রাগন গাছ। স্বাভাবিকভাবে প্রতিবছর একটি গাছ থেকে একাধিকবার ফলন ফলিয়ে মিলছে লাখ টাকারও বেশি। অন্যদের দিচ্ছেন স্বনির্ভর হওয়ার বার্তা। এক মিউজিসিয়ান কয়েক বছর ধরে এই চাষ করে বেশ কয়েক লক্ষাধিক টাকা মিলছে।পুষ্টিকর এই ফলের চাষ করে উপার্জন হচ্ছে বেশ। বড় বড় শহরের পাশাপাশি গ্রামীণ এলাকায় বেশ বিক্রি বেড়েছে এই ফলের।

এক ব্যক্তির বাগানে রয়েছে প্রায় শতাধিক ভ্যারাইটির ড্রাগন গাছ। স্বাভাবিকভাবে প্রতিবছর একটি গাছ থেকে একাধিকবার ফলন ফলিয়ে মিলছে লাখ টাকারও বেশি। অন্যদের দিচ্ছেন স্বনির্ভর হওয়ার বার্তা। এক মিউজিসিয়ান কয়েক বছর ধরে এই চাষ করে বেশ কয়েক লক্ষাধিক টাকা মিলছে।পুষ্টিকর এই ফলের চাষ করে উপার্জন হচ্ছে বেশ। বড় বড় শহরের পাশাপাশি গ্রামীণ এলাকায় বেশ বিক্রি বেড়েছে এই ফলের।

ড্রাগন, বর্তমান বাজারে এক পরিচিত নাম। বেশ কয়েক বছর ধরে বিদেশি এই ফল চাষ হচ্ছে ভারতের মাটিতে। সামান্য পরিচর্যায়, এই মাটিতেই ফলছে ড্রাগন। মেদিনীপুরের খাকুড়দা এলাকার বাসিন্দা পবিত্র মাইতি এই ফলের চাষ করছেন। প্রায় একশরও বেশি দেশীয় ও বিদেশি প্রজাতির ড্রাগনের গাছ। শুধু তাই নয় বাগান জুড়ে রয়েছে দুই শতাধিক চারা। প্রতি মাসেই মিলছে ফলন।

ড্রাগন, বর্তমান বাজারে এক পরিচিত নাম। বেশ কয়েক বছর ধরে বিদেশি এই ফল চাষ হচ্ছে ভারতের মাটিতে। সামান্য পরিচর্যায়, এই মাটিতেই ফলছে ড্রাগন। মেদিনীপুরের খাকুড়দা এলাকার বাসিন্দা পবিত্র মাইতি এই ফলের চাষ করছেন। প্রায় একশরও বেশি দেশীয় ও বিদেশি প্রজাতির ড্রাগনের গাছ। শুধু তাই নয় বাগান জুড়ে রয়েছে দুই শতাধিক চারা। প্রতি মাসেই মিলছে ফলন।

পবিত্র জানান, বছরে প্রায় ছয় বারেরও বেশি ফল হয়, স্থানীয় বাজারের পাশাপাশি বিক্রি হয় বড় বাজারগুলিতে। যার থেকে সামান্য পরিচর্যা এবং খরচে বেশ কয়েক লক্ষ টাকা আয় হয় প্রতি মরশুমে। বাজারে দাম রয়েছে ২০০ টাকা প্রতি কেজি। এছাড়াও প্রজাতি অনুযায়ী দাম রয়েছে।

পবিত্র জানান, বছরে প্রায় ছয় বারেরও বেশি ফল হয়, স্থানীয় বাজারের পাশাপাশি বিক্রি হয় বড় বাজারগুলিতে। যার থেকে সামান্য পরিচর্যা এবং খরচে বেশ কয়েক লক্ষ টাকা আয় হয় প্রতি মরশুমে। বাজারে দাম রয়েছে ২০০ টাকা প্রতি কেজি। এছাড়াও প্রজাতি অনুযায়ী দাম রয়েছে।

ড্রাগন চাষে খরচ মাত্র সামান্য টাকা। মাচা বাঁধা এবং গাছ লাগানোর সময় খরচ একটু বেশি, এবং সারা মরশুমে সামান্য খরচ ড্রাগন চাষে। ফের নভেম্বরের দিকে পরিষ্কার এবং সাময়িক পরিচর্যায় প্রতিবছর প্রায় ছয় থেকে সাত বার পাওয়া যায় ফলন। প্রতিবারে প্রতিটি গাছ থেকে কমপক্ষে চার কেজিরও বেশি ফলন পাওয়া যায়। স্বাভাবিকভাবে একটি মরশুমে সর্বমোট খরচ প্রায় ২ লক্ষ টাকা। সেক্ষেত্রে বাজারে ন্যূনতম দামে বিক্রি হলেও প্রতিটি মরশুমে আয় হয় প্রায় ৭ থেকে ৮ লক্ষ টাকা। স্বাভাবিকভাবে বেশ কয়েক লক্ষ টাকা পর্যন্ত লাভ পাওয়া যায় এই ড্রাগনের চাষ করে।

ড্রাগন চাষে খরচ মাত্র সামান্য টাকা। মাচা বাঁধা এবং গাছ লাগানোর সময় খরচ একটু বেশি, এবং সারা মরশুমে সামান্য খরচ ড্রাগন চাষে। ফের নভেম্বরের দিকে পরিষ্কার এবং সাময়িক পরিচর্যায় প্রতিবছর প্রায় ছয় থেকে সাত বার পাওয়া যায় ফলন। প্রতিবারে প্রতিটি গাছ থেকে কমপক্ষে চার কেজিরও বেশি ফলন পাওয়া যায়। স্বাভাবিকভাবে একটি মরশুমে সর্বমোট খরচ প্রায় ২ লক্ষ টাকা। সেক্ষেত্রে বাজারে ন্যূনতম দামে বিক্রি হলেও প্রতিটি মরশুমে আয় হয় প্রায় ৭ থেকে ৮ লক্ষ টাকা। স্বাভাবিকভাবে বেশ কয়েক লক্ষ টাকা পর্যন্ত লাভ পাওয়া যায় এই ড্রাগনের চাষ করে।

 রঞ্জন চন্দ)

তার এই বাগানে রয়েছে ইন্দোনেশিয়া তাইওয়ান বাংলাদেশসহ ভারতের একাধিক প্রজাতির ড্রাগনের গাছ। রয়েছে ইসরাইল ইয়োলো ড্রাগনও, যা অত্যন্ত চাহিদা সম্পন্ন ড্রাগন। স্বাভাবিকভাবে সোশ্যাল মিডিয়াতে অনুপ্রাণিত হয়ে, এই ব্যক্তি গড়ে তুলেছেন আস্ত একটি বাগান। নিয়মিত পরিচর্যা এবং সামান্য খরচে প্রতি বছর মিলছে লাখ লাখ টাকা আয়। যুব প্রজন্মকে দিচ্ছেন স্বনির্ভর হওয়ার বার্তা।(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)

Read Entire Article