ঝাড়গ্রামের বালি ব্যবসায়ীর কাছ থেকে এর আগে উদ্ধার ... more
1/5বালিপাচার কাণ্ডে গতকাল একাধিক জায়গায় হানা দিয়েছে ইডি। এর মধ্যে ঝাড়গ্রামে এক ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছিল কয়েক লাখ নগদ টাকা। এছাড়া মেদিনীপুরেও এক ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে পাওয়া গেল তার থেকেও কয়েক গুন বেশি নগদ টাকা। এই আবহে বালিপাচার কাণ্ডের তদন্তে নেমে বড় সাফল্য পেল ইডি।
2/5বালি খাদান থেকে অবৈধ ভাবে বালি তুলে পাচারের অভিযোগে তদন্ত শুরু করেছে ইডি। সেই ঘটনায় মেদিনীপুরে বালি ব্যবসায়ী সৌরভ রায়ের বাড়ি থেকে ৬৪ লাখ টাকা নগদ উদ্ধার করল ইডি। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে মোবাইল ফোন ও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি। জানা গিয়েছে, পুলিশের দায়ের করা এফআইআরের ভিত্তিতে 'ইসিআইআর' রুজু করে বালিপাচার কাণ্ডে তদন্ত শুরু করে ইডি। এবং এই মামলায় প্রথম দিনের অভিযানেই বড় সাফল্য পান আধিকারিকরা।
3/5রিপোর্ট অনুযায়ী, গতকাল ঝাড়গ্রামে বালি ব্যবসায়ী শেখ জহিরুল আলির বাড়িতে হানা দিয়ে ১২ লাখ টাকা নগদ উদ্ধার করেছিল ইডি। ঝাড়গ্রামে গোপীবল্লভপুরে তাঁর বাড়ি। সুবর্ণরেখা নদীর তীরে তিনতলা বাড়িটি অবস্থিত। অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে সুবর্ণরেখা নদী থেকেই বালি পাচারের সঙ্গে যুক্ত জহিুরুল। এই জহিরুল নাকি আগে ভিলেজ পুলিশে ছিলেন। পরে চাকরি ছেড়ে বালির ব্যবসা শুরু করেছিল।
4/5গতকাল বেহালার জেমস লং সরণীতেও একটি বাড়িতে তল্লাশি অভিযান চালায় ইডি। সেই বাড়িতে ডিজি মাইনিং নামক একটি সংস্থার অফিস রয়েছে। তারাও বালি ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত বলে জানা যাচ্ছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, এই সংস্থার আরও একটি অফিস রয়েছে সল্টলেকের সেক্টর ফাইভে। সেখানেও তল্লাশি চালান তদন্তকারীরা। দাবি করা হচ্ছে, এই ডিজি মাইনিংয়ের হয়েই নাকি কাজ করত জহিরুল।
5/5এছাড়া কলকাতার রিজেন্ট কলোনিতে এক রাষ্ট্রায়ত্ত বিমা সংস্থার এজেন্ট সঞ্জীব বয়েডের বাড়িতে গতকাল হানা দেন ইডির অফিসাররা। অভিযোগ, পেশায় বিমা এজেন্ট হলেও এই সঞ্জীব নাকি বালি পাচারের কালো টাকা সাদা করার নেপথ্যে ছিল। মনে করা হচ্ছে, বালি ব্যবসায়ীদের কালো টাকা বিমাতে বিনিয়োগ করত এই সঞ্জীব।