Sleep Tips: রাতে ঘুমানোর সময় AC-র তাপমাত্রা কত হওয়া উচিত?

3 hours ago 3

Best Temperature for Sleep: এক একজনের ক্ষেত্রে নিয়ম এক এক। ছবি: ফ্রিপিক।

By : ABP Ananda  | Updated at : 11 Sep 2025 05:55 PM (IST)

 ফ্রিপিক।

ছবি: ফ্রিপিক।

বাড়িতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র বসানো হলেও, তা নিয়েও আলাদা মাথাব্যথা। কখনও গরম লাগে, কখনও আবার বেশিই ঠান্ডা লাগে। ফলে ঠিক মতো ঘুম হয় না।

বাড়িতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র বসানো হলেও, তা নিয়েও আলাদা মাথাব্যথা। কখনও গরম লাগে, কখনও আবার বেশিই ঠান্ডা লাগে। ফলে ঠিক মতো ঘুম হয় না।

ফলে আরামের জন্য কেনা AC-র তাপমাত্রা ঠিক করতেই হিমশিম খেতে হয়। ঘুমও শিকেয় ওঠে। AC-তে চাদরমুড়ি দিয়ে গিয়ে ঘুমান কেউ, কেউ আবার AC বন্ধ করে দেন।

ফলে আরামের জন্য কেনা AC-র তাপমাত্রা ঠিক করতেই হিমশিম খেতে হয়। ঘুমও শিকেয় ওঠে। AC-তে চাদরমুড়ি দিয়ে গিয়ে ঘুমান কেউ, কেউ আবার AC বন্ধ করে দেন।

তাই AC-র তাপমাত্রা ঠিক কত রাখলে ভাল ঘুম হবে, প্রশ্ন অনেকেরই। উত্তর রয়েছে বিশেষজ্ঞদের কাছেই। ভাল ঘুমের আদর্শ তাপমাত্রা বেঁধে দিয়েছেন তাঁরা।

তাই AC-র তাপমাত্রা ঠিক কত রাখলে ভাল ঘুম হবে, প্রশ্ন অনেকেরই। উত্তর রয়েছে বিশেষজ্ঞদের কাছেই। ভাল ঘুমের আদর্শ তাপমাত্রা বেঁধে দিয়েছেন তাঁরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, বিছানায় শুয়ে থাকা আর ঘুমানো, দু’টো এক জিনিস নয়। তাই দীর্ঘক্ষণ শুয়ে থাকলেও ঘুম আসে না অনেক সময়। ভাল ঘুমের জন্য় AC-র তাপমাত্রা আদর্শ হওয়া উচিত।

বিশেষজ্ঞদের মতে, বিছানায় শুয়ে থাকা আর ঘুমানো, দু’টো এক জিনিস নয়। তাই দীর্ঘক্ষণ শুয়ে থাকলেও ঘুম আসে না অনেক সময়। ভাল ঘুমের জন্য় AC-র তাপমাত্রা আদর্শ হওয়া উচিত।

ভার্জিনিয়ার স্লিপ অ্যাডভাইসর ক্রিস উইন্টার sleep.com-কে জানিয়েছেন, মতে, ঘর ঠান্ডা হলে ঘুম অবশ্যই ভাল হয়। তবে তার মানে কনকনে ঠান্ডা নয়। ভাল ঘুমের জন্য ১৫.৫ থেকে ১৯.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা আদর্শ বলে মত তাঁর।

ভার্জিনিয়ার স্লিপ অ্যাডভাইসর ক্রিস উইন্টার sleep.com-কে জানিয়েছেন, মতে, ঘর ঠান্ডা হলে ঘুম অবশ্যই ভাল হয়। তবে তার মানে কনকনে ঠান্ডা নয়। ভাল ঘুমের জন্য ১৫.৫ থেকে ১৯.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা আদর্শ বলে মত তাঁর।

তাপমাত্রার সঙ্গে ঘুমের কী সংযোগ, তাও ব্যাখ্যা করেছেন চিকিৎসকরা। জানিয়েছেন, শরীরের নিজস্ব ছন্দ আছে। সাধারণত বিকেল ৪টে থেকে সন্ধে ৬টা পর্যন্ত সবচেয়ে শরীর সবচেয়ে চাঙ্গা থাকে। এর পর ধীরে ধীরে শান্ত হতে শুরু করে শরীর, শরীরের তাপমাত্রাও কমে এই সময়। শরীরের তাপমাত্রা কমতে শুরু করলেও ঘুম পায় আমাদের।

তাপমাত্রার সঙ্গে ঘুমের কী সংযোগ, তাও ব্যাখ্যা করেছেন চিকিৎসকরা। জানিয়েছেন, শরীরের নিজস্ব ছন্দ আছে। সাধারণত বিকেল ৪টে থেকে সন্ধে ৬টা পর্যন্ত সবচেয়ে শরীর সবচেয়ে চাঙ্গা থাকে। এর পর ধীরে ধীরে শান্ত হতে শুরু করে শরীর, শরীরের তাপমাত্রাও কমে এই সময়। শরীরের তাপমাত্রা কমতে শুরু করলেও ঘুম পায় আমাদের।

ঘরের তাপমাত্রা বেশি হলে ঘুমও ভাল হয় না আমাদের। মাঝরাতে ঘুম ভেঙে যায়। ফলে সারাদিন ঝিমুনি ভাব বজায় থাকে।

ঘরের তাপমাত্রা বেশি হলে ঘুমও ভাল হয় না আমাদের। মাঝরাতে ঘুম ভেঙে যায়। ফলে সারাদিন ঝিমুনি ভাব বজায় থাকে।

তবে বড়দের সঙ্গে ছোটদের ঘুমের তুলনা করা উচিত নয়। একই ভাবে, ছোটদের জন্য ঘর খুব ঠান্ডা না করাই ভাল। সেক্ষেত্রে AC-র তাপমাত্রা ২০ থেকে ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখুন।

তবে বড়দের সঙ্গে ছোটদের ঘুমের তুলনা করা উচিত নয়। একই ভাবে, ছোটদের জন্য ঘর খুব ঠান্ডা না করাই ভাল। সেক্ষেত্রে AC-র তাপমাত্রা ২০ থেকে ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখুন।

তবে বড়দের ক্ষেত্রেও তাপমাত্রার তারতম্য লক্ষ্য় করা যায়। এক্ষেত্রে হরমোনের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেউ কেউ খুব ঠান্ডা সহ্য করতে পারেন না। তুলনায় গরমের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারেন।

তবে বড়দের ক্ষেত্রেও তাপমাত্রার তারতম্য লক্ষ্য় করা যায়। এক্ষেত্রে হরমোনের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেউ কেউ খুব ঠান্ডা সহ্য করতে পারেন না। তুলনায় গরমের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারেন।

তবে তাপমাত্রার পাশাপাশি ভেন্টিলেশনের উপর গুরুত্ব দিন। ঘরের মধ্যে হাওয়া চলাচল করে যেন। শ্বাস নিতে কষ্ট হলেও ঘুম ভেঙে যায় রাতে।

তবে তাপমাত্রার পাশাপাশি ভেন্টিলেশনের উপর গুরুত্ব দিন। ঘরের মধ্যে হাওয়া চলাচল করে যেন। শ্বাস নিতে কষ্ট হলেও ঘুম ভেঙে যায় রাতে।

 প্রতিবেদনে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।

২০১৮ সালে একটি সমীক্ষায় দেখা যায়, এমনিতে ঠান্ডা সহ্য় করতে না পারলেও, মোজা পরে দিব্যি ঠান্ডা ঘরে ঘুমাতে পারছেন অনেকে। ঘুম বেশ গভীরও হয় তাঁদের, একটুতেই ভেঙে যায় না। চিকিৎসকদের মতে, পায়ে মোজা থাকলে থার্মোসেনসিটিভ নিউরনগুলি সক্রিয় হয়ে যায়, যা ঘুমকে নিয়ন্ত্রণ করে। ডিসক্লেইমার : প্রতিবেদনে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।

Published at : 11 Sep 2025 05:55 PM (IST)

Sponsored Links by Taboola

ABP Premium

ডঃ পঙ্কজ কুমার রায়

ডঃ পঙ্কজ কুমার রায়

Read Entire Article