অ্যাকাউন্টে অ্যাকাউন্টে প্রতি মাসে ঢুকবে কড়কড়ে ৫০০০ টাকা! শ্রমশ্রী প্রকল্পে 'কারা' পাবেন?

3 weeks ago 4

Last Updated:August 19, 2025 2:10 PM IST

Shramashree WB Govt Scheme: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষণা অনুযায়ী প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা করে পাবেন এই প্রকল্পের সুবিধাভোগীরা। কিন্তু নতুন সরকারি প্রকল্পে কারা পাবেন সুবিধা? কী ভাবে পাবেন? আবেদনের নিয়মই বা কী? জানুন সম্পূর্ণ নিয়ম।

লক্ষ্মীর ভাণ্ডার থেকে কন্যাশ্রী, যুবশ্রী, কর্মশ্রী, স্বাস্থ্যসাথী একের পর এক জনদরদী প্রকল্পের মধ্যে দিয়ে ইতিমধ্যেই চমক দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার আরও এক চমক। সোমবার বড় ঘোষণা করলেন মমতা। আসছে বাংলার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারের আরও একটি দুর্দান্ত সরকারি প্রকল্প।

লক্ষ্মীর ভাণ্ডার থেকে কন্যাশ্রী, যুবশ্রী, কর্মশ্রী, স্বাস্থ্যসাথী একের পর এক জনদরদী প্রকল্পের মধ্যে দিয়ে ইতিমধ্যেই চমক দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার আরও এক চমক। সোমবার বড় ঘোষণা করলেন মমতা। আসছে বাংলার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারের আরও একটি দুর্দান্ত সরকারি প্রকল্প।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষণা অনুযায়ী প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা করে পাবেন এই প্রকল্পের সুবিধাভোগীরা। কিন্তু নতুন সরকারি প্রকল্পে কারা পাবেন সুবিধা? কী ভাবে পাবেন? আবেদনের নিয়মই বা কী? জানুন সম্পূর্ণ নিয়ম।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষণা অনুযায়ী প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা করে পাবেন এই প্রকল্পের সুবিধাভোগীরা। কিন্তু নতুন সরকারি প্রকল্পে কারা পাবেন সুবিধা? কী ভাবে পাবেন? আবেদনের নিয়মই বা কী? জানুন সম্পূর্ণ নিয়ম।

শ্রমশ্রী প্রকল্প কী, কী সুবিধা মিলবে?মাসিক আর্থিক সহায়তা: প্রতি মাসে ৫,০০০ টাকা। বাইরে থেকে বাংলায় যারা কাজ না পেয়ে ফিরেছেন, তারা টানা ১২ মাস পাবেন এই টাকা। টানা একবছর পর্যন্ত এই ভাতা পাবেন প্রত্যেক শ্রমিক। যতদিন তাঁরা নতুন কাজের ব্যবস্থা না হয়।

শ্রমশ্রী প্রকল্প কী, কী সুবিধা মিলবে?
মাসিক আর্থিক সহায়তা: প্রতি মাসে ৫,০০০ টাকা। বাইরে থেকে বাংলায় যারা কাজ না পেয়ে ফিরেছেন, তারা টানা ১২ মাস পাবেন এই টাকা। টানা একবছর পর্যন্ত এই ভাতা পাবেন প্রত্যেক শ্রমিক। যতদিন তাঁরা নতুন কাজের ব্যবস্থা না হয়।

 এককালীন ৫০০০ টাকার অনুদান। কাজ ছেড়ে বাংলায় ফেরা প্রত্যেক শ্রমিককে দেওয়া হবে এককালীন ৫০০০টাকার অনুদান।

সময়কাল: এককালীন ৫০০০ টাকার অনুদান। কাজ ছেড়ে বাংলায় ফেরা প্রত্যেক শ্রমিককে দেওয়া হবে এককালীন ৫০০০টাকার অনুদান।

 কর্মশ্রী প্রকল্পের আওতায় জব কার্ড দেওয়া হবে। এই কার্ড থাকলেই পেতে পারেন প্রকল্পের সুবিধা।

স্কিল ট্রেনিং: উৎকর্ষ বাংলা প্রকল্পের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে এই শ্রমিকদের।
জব কার্ড: কর্মশ্রী প্রকল্পের আওতায় জব কার্ড দেওয়া হবে। এই কার্ড থাকলেই পেতে পারেন প্রকল্পের সুবিধা।

 মুখ্যমন্ত্রী জানান, বাংলার প্রায় ২২ লক্ষ ৪০ হাজার পরিযায়ী শ্রমিক এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন। তবে আগামী দিনে যাঁরা এই প্রকল্পে নিজের নাম নথিভুক্ত করবেন তাঁরাও পাবেন প্রকল্পের সুবিধা।

সুবিধাভোগীর সংখ্যা: মুখ্যমন্ত্রী জানান, বাংলার প্রায় ২২ লক্ষ ৪০ হাজার পরিযায়ী শ্রমিক এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন। তবে আগামী দিনে যাঁরা এই প্রকল্পে নিজের নাম নথিভুক্ত করবেন তাঁরাও পাবেন প্রকল্পের সুবিধা।

কোথায় আবেদন করবেন?মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন এই প্রকল্পের সঠিক ভাবে যাতে পরিচালনা করা যায় তার জন্যই খোলা হবে ‘শ্রমশ্রী পোর্টাল’, সেখানে আবেদন করা যাবে প্রকল্পের সুবিধা পেতে। এছাড়া পরিযায়ী শ্রমিকদের যে পুরনো পোর্টাল রয়েছে, সেখানেও আবেদন করার সুযোগ থাকবে।

কোথায় আবেদন করবেন?
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন এই প্রকল্পের সঠিক ভাবে যাতে পরিচালনা করা যায় তার জন্যই খোলা হবে ‘শ্রমশ্রী পোর্টাল’, সেখানে আবেদন করা যাবে প্রকল্পের সুবিধা পেতে। এছাড়া পরিযায়ী শ্রমিকদের যে পুরনো পোর্টাল রয়েছে, সেখানেও আবেদন করার সুযোগ থাকবে।

শুধু তাই নয়, রাজ্য সরকারের ‘আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান’ কর্মসূচির মাধ্যমেও শ্রমিকদের তথ্য সংগ্রহ করা হবে। সেখানেও নাম নথিভূক্ত করতে পারবেন শ্রমিকরা। সেখানে বিডিওরা খোঁজ নেবেন। যাদের নাম এখনও নথিভুক্ত হয়নি, তারাও এই নতুন পোর্টালে তুলতে পারবেন।

শুধু তাই নয়, রাজ্য সরকারের ‘আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান’ কর্মসূচির মাধ্যমেও শ্রমিকদের তথ্য সংগ্রহ করা হবে। সেখানেও নাম নথিভূক্ত করতে পারবেন শ্রমিকরা। সেখানে বিডিওরা খোঁজ নেবেন। যাদের নাম এখনও নথিভুক্ত হয়নি, তারাও এই নতুন পোর্টালে তুলতে পারবেন।

আবেদন করার সম্ভাব্য প্রয়োজনীয় নথি কী কী?১) আধার কার্ড / ভোটার কার্ড। ২) শ্রমিক হিসেবে কাজ করার প্রমাণপত্র।

আবেদন করার সম্ভাব্য প্রয়োজনীয় নথি কী কী?
১) আধার কার্ড / ভোটার কার্ড।
২) শ্রমিক হিসেবে কাজ করার প্রমাণপত্র।

৩) ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের যাবতীয় ডিটেলস।৪) পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বাসিন্দা প্রমাণ।

৩) ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের যাবতীয় ডিটেলস।
৪) পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বাসিন্দা প্রমাণ।

২০২৬ এ রাজ্যে আসছে বিধানসভা ভোট। তার আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই বিরাট ঘোষণা ও নতুন প্রকল্পের সিদ্ধান্ত নিঃসন্দেহে তাৎপর্যপূর্ণ। রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারণা নতুন এই প্রকল্পের মাধ্যমেই ভোটের ময়দানে বেশ এগিয়ে থাকবেন মমতা। তাঁদের মতে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, স্বাস্থ্য সাথির মতোই এই প্রকল্পও বেশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে চলেছে কার্যকর হলেই।

২০২৬ এ রাজ্যে আসছে বিধানসভা ভোট। তার আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই বিরাট ঘোষণা ও নতুন প্রকল্পের সিদ্ধান্ত নিঃসন্দেহে তাৎপর্যপূর্ণ। রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারণা নতুন এই প্রকল্পের মাধ্যমেই ভোটের ময়দানে বেশ এগিয়ে থাকবেন মমতা। তাঁদের মতে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, স্বাস্থ্য সাথির মতোই এই প্রকল্পও বেশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে চলেছে কার্যকর হলেই।

Read Entire Article