দাম কমবে জিনিসপত্রের...GST-তে সংস্কারে আপনার কী ফায়দা? কোন পরিকল্পনা নিচ্ছে সরকার?

3 weeks ago 3

Last Updated:August 15, 2025 4:16 PM IST

এই সংস্কারগুলি তিনটি প্রধান বিষয়ের উপর ভিত্তি করে করা হয়েছে। প্রথমটি, কাঠামোগত পরিবর্তন। যার মাধ্যমে কিছু ক্ষেত্রে করের ভুল কাঠামো সংশোধন করা হবে। এতে কাজ সহজ হবে, ব্যবসায়ীদের জন্য নিয়ম মেনে চলা সহজ হবে।

 দেশের ৭৯ তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে বক্তৃতা চলাকালীন একটি বড় ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ জানিয়েছেন, চলতি বছরে ভারতীয় নাগরিকদের জন্য অপেক্ষা করছে ‘ডাবল দিওয়ালি’৷ কারণ, অক্টোবর মাসেই নয়া জেনারেশন GST আনতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার৷

নয়াদিল্লি: দেশের ৭৯ তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে বক্তৃতা চলাকালীন একটি বড় ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ জানিয়েছেন, চলতি বছরে ভারতীয় নাগরিকদের জন্য অপেক্ষা করছে ‘ডাবল দিওয়ালি’৷ কারণ, অক্টোবর মাসেই নয়া জেনারেশন GST আনতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার৷

GST ব্যবস্থার এই সংস্কারে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম অনেকটাই কমবে বলে দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী৷ পাশাপাশি, তাঁর দাবি এই নতুন পরিকল্পনায় কর ব্যবস্থা অনেকটাই সহজ হবে৷

GST ব্যবস্থার এই সংস্কারে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম অনেকটাই কমবে বলে দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী৷ পাশাপাশি, তাঁর দাবি এই নতুন পরিকল্পনায় কর ব্যবস্থা অনেকটাই সহজ হবে৷

এক্ষেত্রে, কেন্দ্রীয় সরকার তিনটি প্রধান পদক্ষেপে একটি পরিকল্পনা তৈরি করেছে৷ সেই পরিকল্পনা আলোচনার জন্য ইতিমধ্যেই পাঠানো হয়েছে মন্ত্রীগোষ্ঠীর (জিওএম) কাছে। খব শীঘ্রই অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণের নেতৃত্বাধীন জিএসটি কাউন্সিল শীঘ্রই এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। আসুন জেনে নেওয়া যাক GST পদ্ধতিতে কী ধরনের সংস্কার আলতে চলেছে এবং এগুলো আপনার উপকার করবে।

এক্ষেত্রে, কেন্দ্রীয় সরকার তিনটি প্রধান পদক্ষেপে একটি পরিকল্পনা তৈরি করেছে৷ সেই পরিকল্পনা আলোচনার জন্য ইতিমধ্যেই পাঠানো হয়েছে মন্ত্রীগোষ্ঠীর (জিওএম) কাছে। খব শীঘ্রই অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণের নেতৃত্বাধীন জিএসটি কাউন্সিল শীঘ্রই এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। আসুন জেনে নেওয়া যাক GST পদ্ধতিতে কী ধরনের সংস্কার আলতে চলেছে এবং এগুলো আপনার উপকার করবে।

এই নতুন জিএসটি ব্যবস্থায় সাধারণ মানুষ অনেকটাই সুবিধা পাবেন বলে মনে করা হচ্ছে৷ ভুল কর কাঠামো সংশোধন করলে ব্যবসায়ীদের জন্য ট্যাক্স ক্রেডিট জমার সমস্যা কমবে এবং দেশীয় উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। করের হার কমলে জিনিসপত্র সস্তা হবে৷ জিনিস সস্তা হবে মানুষ আরও বেশি জিনিস কিনবে এবং অর্থনীতি চাঙ্গা হবে। বিশেষ করে সাধারণ মানুষ, মহিলা, ছাত্র, মধ্যবিত্ত এবং কৃষকরা এতে উপকৃত হবেন।

এই নতুন জিএসটি ব্যবস্থায় সাধারণ মানুষ অনেকটাই সুবিধা পাবেন বলে মনে করা হচ্ছে৷ ভুল কর কাঠামো সংশোধন করলে ব্যবসায়ীদের জন্য ট্যাক্স ক্রেডিট জমার সমস্যা কমবে এবং দেশীয় উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। করের হার কমলে জিনিসপত্র সস্তা হবে৷ জিনিস সস্তা হবে মানুষ আরও বেশি জিনিস কিনবে এবং অর্থনীতি চাঙ্গা হবে। বিশেষ করে সাধারণ মানুষ, মহিলা, ছাত্র, মধ্যবিত্ত এবং কৃষকরা এতে উপকৃত হবেন।

২০১৭ সালের ১ জুলাই কার্যকর করা হয়েছিল জিএসটি ৷ আট বছর ধরে সেই ব্যবস্থা চলছে। প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছেন, এখন এটিকে আরও সহজ করার সময় হয়েছে। এর জন্য একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়েছিল, যারা রাজ্যগুলির সাথে কথা বলে একটি নতুন পরিকল্পনা তৈরি করেছে। এই সংস্কারগুলি সাধারণ মানুষের ব্যবহৃত জিনিসপত্রের উপর কর কমিয়ে দেবে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসাগুলি (MSME) এতে ব্যাপকভাবে উপকৃত হবে বলে মনে করা হচ্ছে৷ দৈনন্দিন জিনিসপত্রও সস্তা হবে, ফলে চাঙ্গা হবে অর্থনীতি।

২০১৭ সালের ১ জুলাই কার্যকর করা হয়েছিল জিএসটি ৷ আট বছর ধরে সেই ব্যবস্থা চলছে। প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছেন, এখন এটিকে আরও সহজ করার সময় হয়েছে। এর জন্য একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়েছিল, যারা রাজ্যগুলির সাথে কথা বলে একটি নতুন পরিকল্পনা তৈরি করেছে। এই সংস্কারগুলি সাধারণ মানুষের ব্যবহৃত জিনিসপত্রের উপর কর কমিয়ে দেবে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসাগুলি (MSME) এতে ব্যাপকভাবে উপকৃত হবে বলে মনে করা হচ্ছে৷ দৈনন্দিন জিনিসপত্রও সস্তা হবে, ফলে চাঙ্গা হবে অর্থনীতি।

এই সংস্কারগুলি তিনটি প্রধান বিষয়ের উপর ভিত্তি করে করা হয়েছে। প্রথমটি, কাঠামোগত পরিবর্তন। যার মাধ্যমে কিছু ক্ষেত্রে করের ভুল কাঠামো সংশোধন করা হবে। এতে কাজ সহজ হবে, ব্যবসায়ীদের জন্য নিয়ম মেনে চলা সহজ হবে। দ্বিতীয়টি হল, যুক্তিসঙ্গতভাবে করের হার নির্ধারণ৷ এর অর্থ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র এবং বিশেষ পণ্যের উপর কর হ্রাস করা। করের স্ল্যাব দুটি প্রধান স্ল্যাবে ভাগ করা - স্ট্যান্ডার্ড এবং মেরিট৷ নির্দিষ্ট কিছু জিনিসের উপর বিশেষ হার সহ। তৃতীয়টি, হল জীবনকে সহজ করে তোলা। এর আওতায়, স্টার্টআপগুলির জন্য বিষয়টি সহজ হবে৷ রিটার্ন দেওয়া ও রিফান্ডের প্রক্রিয়া সহজ হবে৷

এই সংস্কারগুলি তিনটি প্রধান বিষয়ের উপর ভিত্তি করে করা হয়েছে। প্রথমটি, কাঠামোগত পরিবর্তন। যার মাধ্যমে কিছু ক্ষেত্রে করের ভুল কাঠামো সংশোধন করা হবে। এতে কাজ সহজ হবে, ব্যবসায়ীদের জন্য নিয়ম মেনে চলা সহজ হবে। দ্বিতীয়টি হল, যুক্তিসঙ্গতভাবে করের হার নির্ধারণ৷ এর অর্থ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র এবং বিশেষ পণ্যের উপর কর হ্রাস করা। করের স্ল্যাব দুটি প্রধান স্ল্যাবে ভাগ করা - স্ট্যান্ডার্ড এবং মেরিট৷ নির্দিষ্ট কিছু জিনিসের উপর বিশেষ হার সহ। তৃতীয়টি, হল জীবনকে সহজ করে তোলা। এর আওতায়, স্টার্টআপগুলির জন্য বিষয়টি সহজ হবে৷ রিটার্ন দেওয়া ও রিফান্ডের প্রক্রিয়া সহজ হবে৷

Read Entire Article